স্নো হোয়াইট হলো রাজ্যের রাজকন্যা ও সবচেয়ে সুন্দরী মেয়ে। হঠাতই রাণীর মৃত্যুর পর রাজা অন্য একজনকে বিয়ে করে, পরিণামে রাজার মৃত্যু ও সেই মহিলা রেভেনার হাতে রাজকন্যা বন্দী। রাজ্যের সকল কিছু পরিবর্তন হয়ে গেলো ইতিমধ্যেই। এক যাদুকরী প্রভাবে কুচক্রী রাণী রেভেনাও অমর হয়ে রইলো।
এরমধ্যেই রাজকন্যা কোনোভাবে পালিয়ে গেলো ডার্ক ফরেস্টে। তাকে ধরার জন্যই ভুলভাল বুঝিয়ে হান্টসম্যানকে পাঠানো হলো সেখানে কিন্তু ঘটনা পুরোপুরি বদলে গেলো মুহূর্তেই। কি পাল্টালো? আর কি বা হতে চলেছে। এক যুদ্ধের দিকে এগিয়ে চলছে গল্প…. রাজ্য ফিরে পাওয়ার যুদ্ধ। জানতে হলে দেখতে থাকুন এডভেঞ্চারে পরিপূর্ণ এ মুভিটি।
Snow White and the Huntsman(2012)
IMDb: 6.1/10
টুইলাইট খ্যাত অভিনেত্রী ক্রিস্টেন স্টুয়ার্ট
স্নো হোয়াইট চরিত্রে অভিনয় করেছে টুইলাইট খ্যাত অভিনেত্রী ক্রিস্টেন স্টুয়ার্ট তার সেই আকর্ষণীয় মায়াময় চরিত্র এখনও চিরসবুজ হয়ে আছে, বেলা….. এইখানেও তাকে দারুণ লেগেছে। আর ওকে আমার এমনিও কি যে ভালো লাগে…….!! উফফ আর দ্যা হান্টসম্যান চরিত্রে অভিনয় করেছে থর খ্যাত ক্রিম হেমসওর্থ। মুভিজুড়ে তার এটিটিউড দেখার মতো একশনে প্রত্যেকটা মুভমেন্টই নিখুঁত লেগেছে।
বিকাশ এজেন্ট ব্যবসা ও বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম
মেইন ভিলেন রেভেনা কিংবা স্নো হোয়াইটের ছেলেবেলার ফ্রেন্ড উইলিয়ামের চরিত্র দুটোও ভালো ছিলো। দারুণ উপভোগ করেছি মুভিটা। স্ক্রিন প্লে, টাইমিং, সিনেমাটোগ্রাফি, অভিনয়, গল্প সব দিক থেকেই টপ ক্লাস। এই সিরিজের সর্বমোট দুটো চলচ্চিত্র রয়েছে। এইটা একটা অন্যটি হলো The Huntsman: Winter War (2016) যারা দেখেছেন ভালোলাগা, মন্দলাগা কিংবা যেকোনো অনুভূতি অবশ্যই জানাবেন।
ডিরেক্টর সব শিখিয়ে পড়িয়ে দিবে
ডিরেক্টর সব শিখিয়ে পড়িয়ে দিবে আর আমি পুতুলের মত নকল করে যাবো, তাহলে কখনোই সেরা কোন অভিনয় শিল্পী কেউ হতে পারবে না। নিজস্বতা আনতে হবে অবশ্যই। নায়িকাদের বিশেষ করে একটু ছলাকলা, এক্সপ্রেশন, নৃত্যে পারদর্শীতা– অন্যদের থেকে তাকে ভিন্ন করে তুলে। যেমনটা ছিল অঞ্জু ঘোষ, সাথে গান ও কি ভাল গাইতো।
এজন্য তাকে বিশেষ ভালো লাগে আমার। চাঁদের সাথে আমি দেব না তোমার তুলনাতে স্নিগ্ধ এক্সপ্রেশন, আবার বেদের মেয়ে জোসনার টাইটেল গানে ছলাকলা মাখানো নৃত্যসম্ভার। সেই বেদের মেয়ে জোসনারই, আমারও লাগিয়া রে বন্ধু গানে আবার চূড়ান্ত ইমোশনাল সিন। অভিনয় কি খুব মন্দ করতো অঞ্জু ঘোষ — আমার তো ঠিকঠাক ভালোই মনে হয় তখনকার কমার্শিয়াল ফিল্ম গুলোর তুলনায়।
অঞ্জু ঘোষের জন্মদিন দিয়ে একটু দ্বিমত দেখছি, কোথাও ১৭ সেপ্টেম্বর লেখা। সে যাই হোক, একটা দিন অন্তত সেই আশির দশকের বাণিজ্য লক্ষ্মী কে বিশেষ ভাবে আমাদের স্মরণ করা খুবই দরকার। সে না হয় আজকের দিনই হলো। এখনকার জেনারেশন হয়তো তাদের ছবিগুলো নিয়ে হাসি তামাশা করে। তবে, একটা সময় তারাই বিনোদন জুগিয়েছে কোটি মানুষকে, হাজার হল মালিকের মুখে হাসি ফুটিয়েছে।
ঢালিউড ইন্ড্রাষ্ট্রী কে করেছে সমৃদ্ধ। তাই, তাদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ না করা অকৃতজ্ঞের মত কাজ হবে। ভালো থাকুক, সুস্থ থাকুক, শান্তিতে বেঁচে থাকুক বহু বছর, অঞ্জু ঘোষ, তার সল্টলেকের বাসায় এই শুভ কামনা করি।
ডায়নোসর নিয়ে মানুষের আগ্রহ
ডায়নোসর নিয়ে মানুষের আগ্রহ এবং কৌতূহল এর শেষ নেই। ডায়নোসর তো অনেক আগেই বিলুপ্ত হয়ে গেছে। কিন্তু বর্তমান সময়ে যদি কেউ ডায়নোসর খোজে পায় তাহলে কী হবে?
Doraemon: Nobita’s New Dinosaur (2020)
অনেকদিন হয়ে গেলো কোনো অ্যানিমেটেড মুভি দেখা হয় নাই। হঠাৎ এই মুভির কথা মনে পড়লো। অ্যাডভেঞ্চার জনরার এই অ্যানিমেটেড মুভিটি অনেক রিফ্রেশিং। মুভিতে অনেক পজিটিভ বিষয় তুলে ধরা হয়েছে।তার সাথে ডোরেমনের গ্যাজেট গুলো তো আছেই।
বন্ধুত্বের পাশাপাশি এই মুভিতে হার না মানার মানসিকতাও তুলে ধরা হয়েছে। মুভির শেষ দিকে বিবর্তনের কথাও উল্লেখ করা হয়েছে। কয়েকটা দৃশ্য অনেক ইমোশনাল ছিলো। বিশেষ করে শেষের দিকে ইমোশন একটু বেশি ছিলো। জাপানিজ ভাষাটাও অনেক সুন্দর। শুনতে খুব ভালো লাগে। সব মিলিয়ে উপভোগ করার মতো একটি মুভি।
Related