মৃত্যুর পূর্বে শেষ কয়েক ঘন্টায় সাদ্দামের সাথে থাক মার্কিন সৈন্যরা কেঁদেছিলো
কেন ঈদের দিন সাদ্দাম হোসাইন কে ফাঁসিতে ঝুলানো হয়েছিল ? ফাসি কার্যকারী স্টিম ফেন্স হকিং কে গলায় রশি পড়ার পূর্বে সাদ্দাম হুসাইন একটি গোপন উপহার দিয়ে যান। উপহার টি ছিল অতি মূলবান। কি ছিল সেই উপহারটা ? আর কেনই বা এই উপহার পেয়ে প্রচণ্ড কান্নায় ভেঙ্গে পড়েছিলেন?
মৃত্যুর পূর্বে শেষ কয়েক ঘন্টায় সাদ্দামের সাথে থাক মার্কিন সৈন্যরা কেঁদেছিলো
গ্রেপ্তার করায় আমেরিকান সৈন্যরা মৃত্যুর পর কেন কেদে ছিলেন? কারা সাদ্দামের লাশ উদ্ধার করে দিয়েছিল ? কেন সাদ্দামের মৃত্যুর পর মার্কিন সেনাবাহিনীর চাকরি ছেড়ে দেয় ? সাদ্দামের ঘাতক হাচিনসন আমেরিকা কখনোই শেষ ইতিহাস পৃথিবীর সামনে তুলে ধরতে চাইনি।
কিন্তু মুখ বন্ধ রাখতে পারেননি বার্ডেন ওয়ার্কার এর। যে এসবের প্রত্যক্ষদর্শী ছিল সে টো কান্নায় ভিবর। প্রিয় দর্শক সাদ্দামের মৃত্যুর পূর্বে হয়ে যাওয়ার ঘটনা এবং শেষ কথা যদি জানতে চান তবে আপনি এই পোস্ট টি শেষ পর্যন্ত দেখুন। তিনি বলেন আমি আদালতের মৃত্যুদণ্ডকেই ইরাকি জুতার চেয়ে কম কদর করি।
ইরাকি নেতা সাদ্দাম হোসেনের ফাঁসির সময়ে কেঁদেছিলেন
আমি ফাঁসির দড়ি গলায় নিয়ে ভীত নই । সাদ্দাম হোসেন বলেন আমার পুরো দেশকে আঘাত করা হয়েছে ।আমাকে আঘাত করা হয়েছে হয়েছে । আমার উপর মিথ্যা সংগীতের প্রচার করা হয়েছে। আমার সঙ্গী আবু নাদিয়ার হাড্ডি পর্যন্ত বের করে ফেলেছে মারতে মারতে এই সেনাবাহিনীরা ।
তারা মিথ্যাবাদী তারা ঘোষণা দিল আমাদের দেশে ব্যাপক বিধ্বংসী অস্ত্র রয়েছে । এখন দেশ দখল করে তারা বলছে সেরকম কিছুই পাইনি । কিন্তু সাদ্দাম মিথ্যা বলেননি । আমি এখনো আমার গায়ে করা আঘাতের চিহ্ন দিক তে পাবেন। আপনাকে দেখাতে পারি ইরাক কখনোই মিথ্যাবাদীদের গ্রহণ করেনি।
- টানা ২১ দিন এই নিয়মে মধু খেলে কি হয় জেনে নিন
- সাজুর উপর যখন হামলা হয়েছে তখন থেকেই সাজু বেশ চিন্তা করতে লাগলো
- মুসলিম হিসেবে আমাদেরকে ধর্ম সম্পর্কে জিজ্ঞেস করে আমরা উত্তর দেই
আজও করবেনা আমেরিকার গণতন্ত্র। এখানে লজ্জিত হয়েছে তারা । আমার হাতঘড়িটা পর্যন্ত চুরি করে নিয়ে গেছে। আমি এসব বলছি যাতে করে আপনি তুলনা করতে পারেন । আর আমার পরনের সুন্নতি যোগ্যতাও ছিঁড়ে ফেলেছে ওই সৈন্যরা । আসলে ওরা ছিল অত্যাচারিত শাসকৎ।
সাদ্দাম হোসেনকে প্রথম জিজ্ঞাসাবাদের অভিজ্ঞতা
সাদ্দাম হোসাইন এর সম্মান কে ছোট করবেন, মনে রাখবেন সাদ্দাম হুসাইন পরনের কাপড় দিয়ে বিবেচিত হয় না বরং তাদের এই নির্লজ্জ কাজ তাদেরকে আরো বেশি অপমানিত করল । সাদ্দাম হোসেন আরও বলেন কিছু ছোটলোক আমার কথা শুনে হাসি থাঠ্যা যেকোনো অবস্থায় করে।
বানর কে হাসতে দিন। বনের রাজা সিংহ গাছে থাকা বাঁদরের হাসিতে বিচলিত হয় না । তাদের হাসতে দিন আমাকে দেখুন, আমি এ সকল অপদার্থের মূল্যই নেই । সাদ্দাম হোসাইন মৃত্যুর আগের দিন পর্যন্ত ইরাকের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দাবি করা আসেছে। সেখান থেকে সরে দাঁড়াবে না।
মধ্যপ্রাচ্যের তেল জাতীয়করণ করার পেছনেই সাদ্দাম হোসেনের অনেক অবদান রয়েছে । তিনি প্রথম তেল জাতীয়করণ করেছিলেন । এমন একটি পথ ধরে বাকি আরব রাষ্ট্রগুলোর তেল জাতীয়করণ করে ।আর এর ফলাফল তেল থেকে প্রাপ্ত মুনাফা মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো নিজেরাই ব্যবহার করতে পারছে।
ইরাক যুদ্ধ
অবকাঠামো গড়ে তুলছে এজন্য বাংলাদেশ থেকে উপভোগ করবি মধ্যপ্রাচ্যে কাজ করার জন্য যেতে পারছি । কিছু সময় ইরাকেও বাংলাদেশের কর্মীরা ছিল। এমনকি আমেরিকা থেকেও কাজ করার জন্য মানুষ ইরাকে যেত। এতে কি সাদ্দাম হোসেন খারাপ ছিলেন নাকি ভাল ছিলেন।
সেটা বিবেচনা করা হচ্ছে না বরং তাঁর বলার শেষ কৈফিয়ৎ গুলো তুলে ধরছি। ২০০৬ সালের৩০ ডিসেম্বর ঈদুল আযহার দিনে সাদ্দামকে ফাসি দেওয়ার জন্য প্রস্তুত করা হয়। ফাঁসির কিছুক্ষণ আগে সাদ্দামকে সব সময় পাহারা দেওয়া আমেরিকান ১২ জন সদস্যের ছিল।
এক জন স্টিফেনশন কে সাদ্দাম হোসেন অয়েল ঘড়িটা ডান করে। অনেকটা জোর করেই উপহার দেন এবং বলেন এটি যত্ন করে রেখ দেন। যে ১২জন আমেরিকান সৈন্য সাদ্দামের গলায় ফাঁসির রশি পড়িয়ে ছিলেন ।১২জন সেনার সকলের চোখে পানি চলে আসে।
তার বইতে স্বীকার করেন ফাঁসি কার্যকর করার পর লক্ষী রজারসন। নিজেকেই সাদ্দামের হত্যাকারী ভাবতে থাকেন এবং সাদ্দামকে নিজেদের অনেক আপন জন হিসেবে অভিহিত করেন । সাদ্দামের মৃত্যুর পর তার রক্ষীরা অনেকটা শোক পালনের মত অবস্থায় চলে যান ।
সাদ্দামের ‘শত্রু’ থেকে ‘বন্ধু’ হওয়া মার্কিন সেনা
তারা সবচেয়ে অবাক হয়েছিলেন সাদ্দামের মৃত্যুর পর উপস্থিতি নাকি অনেক মানুষ তার লাশের ওপর থুতু ছিটিয়ে ছিল। এদের মধ্যে একজন হাতজোড় করে তাদেরকে থামানোর চেষ্টা করেছিলেন। সাদ্দামের প্রতি এভাবে অপমান প্রদর্শন করা হয়েছে। ঘটনার পরপরই মার্কিন সেনা বাহিনী থেকে ইস্তফা দেন হাসিনা এবং সেদিনের.
এখন পর্যন্ত তার মনে জ্বলন্ত অগ্নিকুন্ডের মতোই চলমান ।ঘটনার প্রায় ১১ বছর পেরিয়েছে অনেকেই হয়তো ভুলে গেছে । সে সময়ের স্মৃতি। তবে ভুলিনি সেই ১২ জন সেনা। যারা ফাঁসির আগ মুহূর্ত পর্যন্ত সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা দিয়েছিলেন ।এই অখ্যাতি পূর্ণ ইরাকি নেতা সাদ্দাম হোসেনকে।
আল্লাহ হাফেয